এই বলে রক্তিম সেখান থেকে সাথে সাথে বাইরে চলে আসে। আর এসেই পেটের কাছে শার্টটা সরিয়ে দেখে যে সেখান থেকে সমানে অনেক রক্ত গরিয়ে পরছে। তাই সাথে সাথে সে সেই জায়গাটা হাত দিয়ে চেপে ধরে আর মনে মনে শুধু হাসে বলে হায়রে মানুষ ‘আমার ভালোবাসাটাকে বুঝলো না। তারপর হঠাৎ মুখ দিয়ে রক্ত বের হতে শুরু করে।
তুই আজকে জীবনের অনেক বড় ধরণের অন্যায় করে ফেলেছিস। আজকে তুই সত্যিকারের ভালোবাসাটাকে হারিয়ে ফেললি।
এরপর ম্যাসেজের পাশাপাশি লুকিয়ে লুকিয়ে ফোন করাও শুরু হয়, তবে ঘণ্টার পড় ঘণ্টা নয়, হাঁতে গোণা কয়েক মিনিট। হ্যাঁ এতেই শান্তি, অন্তত প্রিয়জনের গলার আওয়াজটা শুনে কিছুটা হলেও স্বস্তি মেলে। আবার কোনো কোনো দিন এমনও হয়েছে, যে একবারও কথা হয়নি। কি ভেবেছেন সে মুখ-গোমড়া করবে, উঁহু সে, রাগ করার পাত্র নয়। যে আমার জন্য অতগুলি দিন আমার পেছনে ঘুরেছে, সে আমার উপড়ে এই সামান্য বিষয়ে রাগ করবে, তা কি কখনো হয়?
স্কুলে কি কি পড়েছিলাম তা আজ সবটা মনে না থাকলেও স্কুল লাইফের কাটানো সেরা মুহূর্ত গুলো আজও স্মৃতির পাতায় তাজা।
স্কুলজীবন শুরু হয় উত্তেজনা নিওয়ে কিন্তু শেষ হয় একরাশ দুঃখ নিয়ে।
এদিকে রক্তিম চলে গেলে। আর দিশার বাবা-মা দিশার কাছে যায়। গিয়ে বলে….
তা হল- আত্মসম্মান, সমর্থন এবং বন্ধুত্ব।” – টেরি উইলিয়ামস
কবিতার নামঃ ,,, গাছ,,, লেখক মোঃরাসেল বিন আবু তালেব গাছ হইলো খোদার দান,, গাছ মানব রে দান করে অক্সিজেন।। গাছের সুমিষ্টি ছায়ায় জুড়ায় মানব...
স্কুল জীবনে ভালবাসা কখনো ভোলা যাবেনা।
“ধুর বোকা এটা আবার কি রকমের প্রশ্ন!” এই বলে মাম গৌরবের কাঁধে মাথাটা রেখে দীর্ঘ নিশ্বাস ফেলে হাসতে শুরু করলো ।
বিশেষ করে, যদি বাবার কানে এই কথাটি যায়, আমাকে আর আস্ত রাখবেন না তিনি।
ছোট খালা বললেন ,”আরে শোন ,এখন সে অনেক বড় হয়েছে। এখন সে রাজশাহী মেডিকেল কলেজের তৃতীয় বর্ষের ছাত্র ।এখন কি আর আগের মত পাগলামি করবে নাকি?”
নানি বললেন ,”কই আমার ডাক্তার ভাই কই ? ডাক তাকে।”
মারে’আমি সেদিন তোকে সব কিছু বলতে চেয়েছিলাম কিন্তু রক্তিম তখন আমায় নিশেধ করে দেয় তোকে না বলার জন্য। আমি কারণ জানতে চাইলে চলে যে তুই নাকি রক্তিমকে একদম দুই চক্ষে সজ্য করতেই পারিস না। আর তুই এসব কিছু জানলে নাকি আর অপারেশনটাই করাতি না। স্কুল জীবনের অসমাপ্ত ভালোবাসার গল্প তাই আমরা বাদ্ধ হয়েই তোকে সব কিছু জানাই নি। তোবে আজকে তোর রক্তিমকে এমন কথা বলার জন্যই সব কিছু তকে জানাতে বাধ্য হয়েছি।